৪. মাছ, মাংস বা সবজি গ্রিল করার জন্য গ্যাস ব্যবহার করলেও তা অধিক খরচ হতে পারে। তাই কোনও খাবার গ্রিল করার জন্য টোস্টার বা ওভেন ব্যবহার করুন।
৭. বার্নার নিয়মিত পরিষ্কার করুন। বার্নার থেকে হলুদ শিখা বেরোলে বুঝতে হবে যে, তা পরিষ্কার করার সময় এসে গিয়েছে।
৮. নির্দিষ্ট সময় অন্তর রেগুলেটার, পাইপ ও বার্নার চেক করবেন। লক্ষ্য রাখুন গ্যাস লিক হচ্ছে কী না।
৯. বার বার জল গরম করলে বা চা বানালেও গ্যাস বেশি খরচ হয়। তাই একবার বেশি করে জল গরম করে ফ্লাস্কে ভরে রেখে দিন।
১১. নিয়মিত গ্যাসের সার্ভিসিং করান।
১২. সবজি, ডাল ও মাংস সেদ্ধ করতে অধিক গ্যাস খরচ হয়। মাংসকে মাইক্রোওয়েভে সেমি কুক করুন । গ্যাসের তুলনায় মাইক্রোওয়েভে তাড়াতাড়ি মাংস রান্না হয়।
১৩. ফ্রিজে রাখা দুধ গরম করার ১-২ ঘণ্টা আগে বাইরে বার করে রেখে নিন। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে গরম করুন। আবার ফ্রিজে রাখা সবজি, ফ্রোজেন ফুডও রান্না করার ১-২ ঘণ্টা আগে বার করে রাখুন। রুম টেম্পারেচারে এসে গেলে রান্না করুন, গ্যাস সাশ্রয় হবে।
১৪. কড়াই বা প্যানে রান্না করার পরিবর্তে প্রেশার কুকারে রান্না করুন। কারণে কুকারে তাড়াতাড়ি রান্না হয়ে যায় এবং গ্যাস খরচ হয় কম।
১৫. শীতকালে স্নানের জন্য একাধিক বার জল গরম করতে হয়। অনেকেই গ্যাসে জল গরম করতেন। এখন বাজারে সহজেই ইলেকট্রিক হিটার, সোলার ওয়াটার হিটার পাওয়া যায়। তবে ইলেকট্রিক ওয়াটার হিটারের পরিবর্তে সোলার ওয়াটার হিটার ব্যবহার করুন।