এছাড়াও পাকস্থলির ভেতরের আস্তরণে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ বা রক্তস্বল্পতার কারণেও গ্যাস্ট্রাইটিস হতে পারে। যেটা থেকেও আলসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত হলে তেমন একটা ব্যাথা হয় না। এছাড়া ক্ষুদামন্দা, বমি করা, গা-গোলানো ভাব, বদহজম এবং অনেক ক্ষেত্রে খাওয়ার সময় পেটে ব্যাথা করা গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কিছু সাধারণ উপসর্গ। গ্যাস্ট্রাইটিস থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি।
১. হজম শক্তি ভালো না হওয়া পর্যন্ত দুধের তৈরি খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
৪. গ্যাস্ট্রাইটিস নিরাময়ে আদা বেশ কার্যকারী। আদা বদহজম ও পেটে গ্যাস হওয়া সংক্রান্ত সমস্যাসহ গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কারণে হওয়া প্রায় সব উপসর্গ ভালো করতে সাহায্য করে। এছাড়া পেট ও অভ্যন্তরীণ কোষকলা দ্রুত ভালো করতে এবং প্রদাহ কমাতে কাজ করে। আদা’র মধ্যে আছে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। যা বমি ভাব কমাতে এবং চর্বি হজমে সাহায্য করে। আদা প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।
৫. পেঁপে ও আনারস হজমে সাহায্য করে। তবে অল্প পাকা অবস্থায় খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাছাড়া পেঁপেতে আছে বেশি পরিমাণে হজমবর্ধক রস।